আমরা জানি ফাইভার এ গিগ ইমেজ এর সাইজ হলো 1280×769 px
প্রতিটি গিগ এ আমাদের ৩ টি করে ইমেজ দিতে হয়। প্রথম ইমেজ কে আমরা থাম্বনেইল বলে থাকি। এই থাম্বনেইল যদি ভালো হয় গিগ এ ক্লিক পড়ার চান্স অনেক বেশি থাকে। আসুন জেনে নেই গিগ ইমেজ তৈরির কিছু ট্রিকস
১. গিগ এর টেক্সট/ লিখা অল্পতে concisely লিখুন
গিগ এর থাম্বনেইল ইমেজ তৈরির সময় ৩-৪ টি ওয়ার্ড এর মধ্যে বুঝানোর চেষ্টা করুন আপনার সার্ভিসটি। এক্ষেত্রে আপনারা কম্পিটিটর দের গিগ এনালাইসিস করে দেখতে পারেন তাদের ইমেজ গুলো কেমন।
২. থাম্বনেইল এ নিজের প্রফেশনাল ছবি ব্যবহার করতে পারেন
আপনি চাইলে নিজের পিকচার ও ব্যবহার করতে পারেন আপনার গিগ ইমেজ এ, তবে খেয়াল রাখুন আপনার ছবি যাতে প্রফেশনাল হয়।
৩. থাম্বনেইল এ সার্ভিস রিলেটেড লোগো ব্যবহার করতে পারেন
আমরা যেই রিলেটেড সার্ভিস প্রদান করবো সেই রিলেটেড ইমেজ অথবা আইকন ব্যবহার করতে পারি গিগ ইমেজ এ। যেমন ওয়ার্ডপ্রেস, এলিমেন্টর, গ্রাফিক ডিজাইন।
৪. থাম্বনেইল এ “before and after” ইমেজ মক-আপ ব্যবহার করুন:
যদি ভিসুয়াললি দেখানো সম্ভব হয় বিফোর আফটার ইমেজ আমরা এক করে গিগ ইমেজ তৈরী করতে পারি। যেমন ওয়েবসাইট স্পিড অপ্টিমাইজ এর ক্ষেত্রে স্পিড অপ্টিমাইজ করার আগে ও পরের স্কোর দেখিয়ে গিগ ইমেজ তৈরী করা যেতে পারে।
৫. Stock images/graphics ব্যবহার করলে তা কপিরাইট ফ্রি কিনা দেখে নিন:
আমরা অনেক সময় গুগল থেকে অনেক ইলাস্ট্রেশন বা স্টক ইমেজ ডাইরেক্টলি নামিয়ে ব্যবহার করে থাকি, যাচাই করে নিন তা কপিরাইট ফ্রি কিনা।
৬. গিগ ইমেজ তৈরী করতে ফটোশপ ব্যবহার করুন:
যদি ফটোশপ ব্যবহার করতে না পারেন তাহলে ক্যানভা এর টেম্পলেট কাস্টমাইজ করে সহজেই গিগ এর ছবি বানিয়ে নিতে পারবেন।
৭. এছাড়াও প্রতিটি গিগ এ ২টি pdf দেয়ার অপসন থাকলে:
সম্ভব হলে আগের কোনো কাজ বা পোর্টফোলিও pdf এ কনভার্ট করে আপলোড করে দিন।